Monday, September 8, 2025

The Color of Quiet

 


It was a quiet rain that afternoon—the kind that makes everything seem like a memory even as it's happening. The streets shimmered with puddles reflecting grey clouds, and in the soft hum of the café on the corner, two people sat across from each other for the very first time.

Mira had always been one of those people who felt everything too deeply. A song could unravel her. A simple look could stay in her heart for days. She carried her emotions not like a burden, but like a second soul—gentle, open, and often too raw for the world. She wasn’t searching for love. She was trying to protect herself from it. But the universe, in its strange way, doesn’t care much for timing.

Elias was quiet in a different way. He didn’t speak in poetry, but he felt in volumes. He was the kind of person who could walk into a storm and listen to the wind like it was telling him a story. On the surface, he was composed, even distant. But underneath was a heart that had never stopped hoping, despite the years, despite the losses, despite the fear of never being truly seen.



Their meeting wasn’t dramatic. It wasn’t fate crashing down like thunder. It was simple. He dropped his book. She picked it up. Their hands touched for half a second too long, and in that small pause, something ancient stirred—like two old souls whispering to each other across time.

They started talking. About books. Music. The things they missed. The places they had imagined but never seen. There was no flirtation, no practiced charm. Just honesty. Just presence. The world around them faded. Time, for once, didn’t rush them.

Days turned into weeks. They met again. And again. Always in the quiet places. They talked about fears—the kind you only admit to someone who feels like home. She told him about her loneliness, the way it used to wrap around her at night like a second skin. He told her about his mother’s death and how he hadn’t cried until a year later, during a piano concert, when a single note undid him.



They never pretended to be okay when they weren’t. And that’s what made it love—not the grand gestures, but the small, truthful ones. Like how he always walked on the outside of the sidewalk. Or how she’d place her hand gently on his chest when he got too lost in thought, grounding him without needing words.

The first time they kissed, it wasn’t under a firework sky or in the middle of a sweeping declaration. It was in the silence between two breaths, during a moment that didn’t ask for permission—it just was. It felt less like a beginning and more like a return.

They healed each other, not because they were broken, but because they knew how to hold what hurt. They didn’t try to change one another. They loved each other with the kind of tenderness that comes from seeing the whole person, even the parts that tremble in the dark.

And maybe that’s all love really is—for those who feel everything too much. It’s not about never hurting. It’s about having someone who doesn’t turn away when you do.

Even years later, when the world changed around them, they still met in the quiet. Still reached for each other in the night, not because they were afraid of being alone, but because they had found something rare. Something real.

Sunday, September 7, 2025

বাংলাদেশের রাজনীতি ও বাংলাদেশের নির্বাচনের ভবিষ্যৎ

 



ভূমিকা

বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র, যার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে। মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল একটি গণতান্ত্রিক, সমঅধিকারভিত্তিক ও জনগণের সার্বভৌমত্বে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র গঠন। বাংলাদেশের সংবিধান জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানার স্বীকৃতি দিলেও, স্বাধীনতার পর থেকে এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিভিন্ন উত্থান-পতনের মুখোমুখি হয়েছে। রাজনীতি হয়ে উঠেছে সংঘাতমুখর, দলীয়করণ প্রবণ এবং ব্যক্তিকেন্দ্রিক। এই রাজনৈতিক সংস্কৃতি নির্বাচনী ব্যবস্থাকেও ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হলো সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন। জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর ঘটে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা স্থিতিশীল হয়। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নির্বাচনকে ঘিরে প্রশ্ন, বিতর্ক ও সংঘাত দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যমান। ফলে দেশের রাজনীতি এবং নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রায়শই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে।

এই প্রবন্ধে বাংলাদেশের রাজনীতির বৈশিষ্ট্য, নির্বাচনী ব্যবস্থার বিবর্তন, বর্তমান চ্যালেঞ্জ, ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ করা হবে।


বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট

বাংলাদেশের রাজনীতিকে বিশ্লেষণ করলে কয়েকটি সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়।

১. দ্বিমেরুতা বা দুই মেরুর রাজনীতি

বাংলাদেশের রাজনীতি মূলত দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল—আওয়ামী লীগ ও বিএনপি—কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়ে থাকে। স্বাধীনতার পর প্রথমে আওয়ামী লীগ, পরে সামরিক শাসনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা দলসমূহ, বিশেষ করে বিএনপি—রাজনৈতিক অঙ্গনে আধিপত্য বিস্তার করে। বর্তমানে দেশের রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ক্ষমতায় থাকা দল ও বিরোধী দলের মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্ব।

২. সংঘাতমুখর রাজনৈতিক সংস্কৃতি

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভেদ ও সংঘাত অস্বাভাবিক মাত্রায় প্রবল। সংসদ বর্জন, অবরোধ, হরতাল, সহিংসতা ইত্যাদি বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে গেছে। ক্ষমতায় থাকা দল প্রশাসনকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে, আর বিরোধী দল ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলে।

৩. ব্যক্তিকেন্দ্রিক নেতৃত্ব

রাজনীতিতে আদর্শের পরিবর্তে ব্যক্তিকেন্দ্রিক নেতৃত্ব বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু পরিবারকেন্দ্রিক, বিএনপি জিয়া পরিবারকেন্দ্রিক রাজনীতির প্রতীক। এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলোতে গণতান্ত্রিক চর্চা দুর্বল হয়েছে।

৪. উন্নয়ন বনাম গণতন্ত্র বিতর্ক

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অবকাঠামো নির্মাণ ও ডিজিটাল অগ্রগতি হয়েছে। তবে একইসাথে গণতন্ত্রের পরিধি সংকুচিত হওয়া, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সীমাবদ্ধতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে সমালোচনা রয়েছে।




বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার ইতিহাস ও বিবর্তন

১. স্বাধীনতার পর প্রাথমিক পর্যায় (১৯৭১–১৯৯০)

স্বাধীনতার পর প্রথম সংসদ নির্বাচন হয় ১৯৭৩ সালে। তবে এর পর রাজনৈতিক অস্থিরতা, সেনাশাসন ও স্বৈরাচারী শাসনের কারণে নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা দুর্বল হয়। ১৯৭৫ সালে একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা, পরবর্তী সময়ে সামরিক শাসন এবং বিতর্কিত নির্বাচন গণতান্ত্রিক ধারাকে ব্যাহত করে।

২. গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা (১৯৯১–২০০৮)

১৯৯০ সালের গণআন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচার পতনের পর গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। জনগণের দাবির প্রেক্ষিতে ১৯৯৬ সালে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়। এ ব্যবস্থার অধীনে কয়েকটি জাতীয় নির্বাচন তুলনামূলকভাবে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয়। ফলে জনগণের আস্থা কিছুটা পুনরুদ্ধার হয়।

৩. তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থার বিলুপ্তি ও বর্তমান ব্যবস্থা (২০০৮–বর্তমান)

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের পর ক্ষমতায় আসে। ২০১১ সালে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করা হয়। এর ফলে ২০১৪ সালের নির্বাচন প্রধান বিরোধী দলগুলোর বর্জনের কারণে ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনও অনিয়ম, কারচুপি ও বিরোধী দলের সীমিত অংশগ্রহণের কারণে সমালোচিত হয়েছে।


বর্তমান চ্যালেঞ্জসমূহ

বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার সামনে কয়েকটি মৌলিক চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

  1. নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা: কমিশনকে ক্ষমতাসীনদের প্রভাবমুক্ত রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

  2. প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রাজনৈতিক ব্যবহার: নির্বাচনের সময় এসব সংস্থা অনেক সময় ক্ষমতাসীন দলের স্বার্থ রক্ষায় অভিযুক্ত হয়।

  3. অসহিষ্ণু রাজনৈতিক সংস্কৃতি: সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে সংলাপের সংস্কৃতি দুর্বল।

  4. ভোটারদের আস্থাহীনতা: পুনঃপুন বিতর্কিত নির্বাচনের কারণে ভোটাররা ধীরে ধীরে আস্থা হারাচ্ছে।

  5. প্রযুক্তির প্রতি অনাস্থা: ইভিএম ব্যবহারের ক্ষেত্রে জনগণের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে।


নির্বাচনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

১. স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা পুনর্গঠন

গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি। একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন ছাড়া এটি সম্ভব নয়।

২. প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার

ইভিএম বা অন্যান্য প্রযুক্তি নির্বাচনে ব্যবহৃত হলে আস্থা তৈরি করা অপরিহার্য। সঠিক প্রয়োগ হলে ভোটগ্রহণ দ্রুত ও স্বচ্ছ হতে পারে।

৩. তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা

বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি বড় অংশ তরুণ। তাদের রাজনৈতিক সচেতনতা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সক্রিয়তা এবং পরিবর্তনের দাবি ভবিষ্যতের রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে।

৪. রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন

সংলাপ, আপস এবং সহযোগিতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা না হলে নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরে আসবে না। ভবিষ্যতে দলগুলোর মধ্যে সমঝোতার ভিত্তিতে নির্বাচন পরিচালনা অপরিহার্য।


আন্তর্জাতিক প্রভাব

বাংলাদেশের নির্বাচনের ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক মহলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

  • আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা: দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্বাচনের ওপর গভীর নজর রাখে।

  • মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রশ্ন: জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশের নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে নিয়মিত উদ্বেগ প্রকাশ করে।

  • অর্থনৈতিক সম্পর্ক: বিদেশি বিনিয়োগ ও উন্নয়ন সহযোগিতা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভরশীল। ফলে আন্তর্জাতিক চাপ নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে।


সমালোচনামূলক বিশ্লেষণ

বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচন ব্যবস্থা একদিকে উন্নয়ন ও অগ্রগতির দাবি করছে, অন্যদিকে গণতান্ত্রিক মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। উন্নয়ন প্রকল্প ও অবকাঠামো বৃদ্ধি দৃশ্যমান হলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন অনুপস্থিত। ফলে একদিকে রাষ্ট্র অর্থনৈতিকভাবে এগোচ্ছে, অন্যদিকে গণতন্ত্রের ভিত দুর্বল হচ্ছে।


উপসংহার

বাংলাদেশের রাজনীতি বর্তমানে সংঘাতমুখর এবং নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা নড়বড়ে। তবে ভবিষ্যৎ একেবারেই অন্ধকার নয়। তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা, রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা এবং আন্তর্জাতিক চাপ—সব মিলিয়ে নির্বাচনী ব্যবস্থাকে স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করার সম্ভাবনা রয়েছে।

গণতন্ত্র কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়ন দিয়ে পরিমাপ করা যায় না; এটি জনগণের অংশগ্রহণ, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ওপর নির্ভরশীল। তাই বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচনের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে রাজনৈতিক সদিচ্ছা, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির বিকাশ এবং জনগণের আস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ওপর।

এশিয়া কাপ খেলতে যাওয়ার আগে জাকের, ‘কাউকে জবাব দেওয়ার কিছু নেই’

 


এশিয়া কাপ খেলতে আজ দুই ধাপে দেশ ছাড়ছেন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা। প্রথম ধাপে সকাল ১০টা ১৫ মিনিটের ফ্লাইটে অধিনায়ক লিটন দাস, জাকের আলী, সাইফ হাসান, পারভেজ হোসেন, তানজিদ হাসান, শামীম হোসেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছেন। দেশ ছাড়ার আগে বিমানবন্দরে উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জাকের জানিয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য নিয়েই এশিয়া কাপে খেলবেন তাঁরা।

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে অনেকেই ভবিষ্যদ্বাণী করছেন। অন্য দেশের সাবেক ক্রিকেটারদের বেশির ভাগই বাংলাদেশের খুব একটা সম্ভাবনা দেখছেন না। সম্প্রতি ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ও ক্রিকেট বিশ্লেষক আকাশ চোপড়া নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, ছন্দ বাংলাদেশের পক্ষে থাকলেও এশিয়া কাপে বাংলাদেশ গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে যেতে পারে।



জাকের অবশ্য এসব কথাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। তিনি বলেছেন, ‘কাউকে জবাব দেওয়ার কিছু নেই। আমরা আমাদের সেরা ক্রিকেটটা খেলব। আমরা সবাই বিশ্বাস করি, ও রকম (চ্যাম্পিয়ন) মাইন্ডসেট নিয়েই যাচ্ছি।’

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় পরের ধাপের ক্রিকেটাররা উড়াল দেবেন আমিরাতের উদ্দেশে। কাল থেকে আবুধাবিতে তাঁদের অনুশীলনও শুরু হয়ে যাবে। এর আগেও আগস্টের শুরু থেকে দেশে ফিটনেস ও স্কিল অনুশীলন করেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। পরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজেও তাঁরা জয় পান ২-০ ব্যবধানে

সব মিলিয়ে এশিয়া কাপের আগে নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে সন্তুষ্টির কথা জানালেন জাকেরও, ‘আমাদের প্রস্তুতি খুবই ভালো হয়েছে। ফিটনেস থেকে শুরু করে নেদারল্যান্ডস সিরিজ, ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। ড্রেসিংরুমের অবস্থাও সব সময়ের মতো ভালো।’



বাংলাদেশের এশিয়া কাপ প্রস্তুতি ক্যাম্পে আনা হয়েছিল পাওয়ার হিটিংয়ের বিশেষজ্ঞ কোচ জুলিয়ান উডকে। তাঁর শেখানো কৌশল কাজে আসবে, বিশ্বাস জাকেরের। আক্রমণাত্মক ক্রিকেট বড় মঞ্চেও খেলার চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন জাকের। তাঁর চাওয়া এশিয়া কাপে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাওয়া।

জাকের বলেছেন, ‘ঠিক এ রকমভাবেই (আক্রমণাত্মক) খেলতে হবে। বড় মঞ্চ, সিরিজ—সবকিছুতেই একই মানসিকতায় খেলতে হবে। শুধু বেসিকসে ফোকাস রেখেই আমরা আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলছি।’

এশিয়া কাপে বাংলাদেশ খেলবে ‘বি’ গ্রুপে। একই গ্রুপে আছে আফগানিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও হংকং। গ্রুপে চার দল থেকে সেরা দুই দল যাবে সুপার ফোরে। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ১১ সেপ্টেম্বর, হংকংয়ের বিপক্ষে।

Detained South Korean workers are heading home, officials say

 


WASHINGTON-Hundreds of South Korean workers detained during a massive immigration raid at a Hyundai battery plant in Georgia will soon return home, officials with President Lee Jae Myung’s office said.  

United States Immigration agents detained about 475 people, including more than 300 Koreans, at an under-construction battery facility 30 miles northwest of Savannah on Sept. 4. Federal officials said the workers violated an array of immigration laws, including some who illegally crossed the U.S. border and others in the country on tourist visas that do not allow them to work.  



South Korea’s Presidential Chief of Staff Kang Hun-sik said in televised remarks on Sept. 7 that negotiations with the U.S. had concluded, and the workers would fly home after completing additional administrative procedures. The workers will fly to South Korea on a chartered plane, Hun-sik said. 

The White House did not immediately respond to a request for comment.  

The raid on the HL-GA Battery Company plant was the largest single-site workplace enforcement operation in Department of Homeland Security history, officials said. Video released by U.S. Immigration and Customs Enforcement showed shackled workers being escorted onto buses.  

Federal officials said during a Sept. 5 news conference the operation was primarily focused on criminal violations of employment laws, not on immigration action.



In the days after the raid, South Korea’s president vowed to bring the workers home and warned that the rights of the country’s citizens “must not be unduly violated."

Democratic members of Congress from Georgia and the Congressional Asian Pacific American Caucus said they were “deeply alarmed” in a Sept. 6 statement.  

“Instead of targeting violent criminals, the Trump administration is going after immigrants at work and in communities of color to meet its mass deportation quotas,” wrote the group of 20 lawmakers.

Joe DiMaggio’s 56-Game Hitting Streak: A Record Carved in Baseball Myth

 


 

They blared songs from the 1990s on the Camden Yards sound system, loaded ancient graphic onto the video screens and, most notably, hung those iconic numbers - 2 1 3 1 - from the wall of the B&O Warehouse beyond right field.

They trotted out Hall of Famers Eddie Murray and Jim Palmer and even the man who hit the Warehouse on the fly - Ken Griffey Jr. - along with the voices of this town's most iconic moment, Chris Berman and Jon Miller.



And for a moment, Cal Ripken Jr. was transported back, back, back to 1995.

On the 30th anniversary of that magical Sept. 6, 1995 night when Ripken played in his 2,131st consecutive game, shattering the seemingly unbreakable standard set by Lou Gehrig, Ripken was feted by former teammates and opponents alike, perched atop a red convertible to wave to fans and finally delivered to home plate, where he reflected for a few minutes on this moment in time.

"Dad used to say, it’s great to be young and an Oriole," Ripken, now 65, told a near-sellout Camden Yards crowd of a yarn passed down by Cal Ripken Sr. before the team's game against the Los Angeles Dodgers.



"I’ve had the great good fortune to play baseball. I’ve had the great good fortune to play with the Orioles. I’ve had the great good fortune to play against some of the greatest players in the game.

"And I’ve had the greatest good fortune to play right here in my hometown of Baltimore.”

As hosannas go, it might fall a tad short of Joe DiMaggio's proclamation that "I want to thank the good Lord for making me a New York Yankee." Yet for a town and franchise - and feat - that lands on the side of grit and determination and only a dash of showmanship, the phrase fit.

Certainly, the Orioles did their best to convene a gathering of significant figures from a night that, as current Orioles broadcaster Kevin Brown told the crowd, "rekindled a belief in the national pastime" amid the fallout of an ugly labor war.

The teammates who shoved Ripken out of the dugout that night and urged him to take a victory lap when the game was official? Bobby Bonilla and Rafael Palmeiro were there. In the middle of the fifth inning, they recreated the moment, Ripken, Bonilla and Palmeiro all donning Oriole home white jerseys as the pair shoved the Ironman back on the field and he took a few more bows. (The actual game, alas, was not yet official as the Dodgers held a 2-0 lead).

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইশিবা শিগেরুর পদত্যাগের ঘোষণা

 


জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইশিবা শিগেরু আজ রোববার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে তাঁর নেতৃত্বাধীন জোট সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর তিনি দলের ভেতর-বাইরে চাপের মুখে পড়েন। তাই ক্ষমতা গ্রহণের ১১ মাসের মাথায় অবশেষে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলেন ইশিবা।

স্থানীয় সময় আজ বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে ৬৮ বছর বয়সী ইশিবা বলেন, ‘আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নতুন নেতৃত্ব বেছে নেওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। নতুন নেতা নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত আমি দায়িত্ব পালন করব।’



তবে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনসভার কোনো কক্ষেই এলডিপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। তাই নতুন দলীয় সভাপতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রধানমন্ত্রী হবেন, এমন নিশ্চয়তা নেই।

ইশিবার পদত্যাগের ঘোষণা বিশ্বে চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিটির জন্য নতুন অনিশ্চয়তার ইঙ্গিত দিচ্ছে। দেশটি বর্তমানে খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ গাড়িশিল্পের ওপর মার্কিন শুল্কের প্রভাব নিয়ে চাপে আছে।



সংবাদ সম্মেলনে ইশিবা বলেন, ‘মার্কিন শুল্ক নিয়ে দর-কষাকষি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাই আমার বিশ্বাস (পদত্যাগের) এটি সঠিক সময়।’ এই রাজনীতিবিদ আরও বলেন, ‘আমি সরে গিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য জায়গা করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ট্রাম্প যখন অনেক দেশের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করেন, তখন জাপানের পণ্যের ওপরও বিদ্যমান শুল্কের সঙ্গে ১৫ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক যুক্ত হয়। এর ফলে জাপানের গাড়িশিল্পের ওপর শুল্ক দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ।



এ নিয়ে দুই পক্ষের আলোচনার পর জুলাইয়ে একটি চুক্তি হয়। গত বৃহস্পতিবার ট্রাম্প এ–সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশে সই করেন। সেখানে জাপানি গাড়ির বর্তমান শুল্ক ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। এদিকে বাড়তি শুল্ক অনেকটা কমানো সত্ত্বেও ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্ক জাপানের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প খাতটিকে যথেষ্ট চাপে ফেলবে।

এ ধরনের বর্বরতা কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না: অন্তর্বর্তী সরকার

 


রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরুল হক মোল্লা, যিনি নুরা পাগলা নামেও পরিচিত, তাঁর কবর অবমাননা ও মরদেহে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকার বলেছে, ‘এই অমানবিক ও ঘৃণ্য কাজটি আমাদের মূল্যবোধ, আমাদের আইন এবং একটি ন্যায়ভিত্তিক ও সভ্য সমাজের মৌলিক ভিত্তির ওপর সরাসরি আঘাত।’

আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর ‘ইমান-আকিদা রক্ষা কমিটি’র ব্যানারে একদল ব্যক্তি গোয়ালন্দ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে নুরুল হকের দরবারে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। একপর্যায়ে ২৩ আগস্ট মারা যাওয়া নুরুল হকের লাশ কবর থেকে তুলে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ বাসস্ট্যান্ডের অদূরে পদ্মার মোড় এলাকায় নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় অর্ধশত ব্যক্তি আহত হয়েছেন।



এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতি রাতে গণমাধ্যমে পাঠিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ ধরনের বর্বরতা কোনো অবস্থাতেই সহ্য করা হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আইনের শাসন সমুন্নত রাখতে এবং প্রতিটি মানুষের জীবনের পবিত্রতা, জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরেও রক্ষা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

এ জঘন্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত এবং আইনের সর্বোচ্চ প্রয়োগের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জবাবদিহির ঊর্ধ্বে নয়। যারা এই ঘৃণ্য কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করতে দ্রুত ও কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’



দেশের নাগরিকদের প্রতি ঘৃণা ও সহিংসতাকে স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, ‘সহিংসতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন এবং ন্যায়বিচার ও মানবতার আদর্শকে সমুন্নত রাখতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা গড়ে তুলুন।’